বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ক্যাশ আউট চার্জ

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ক্যাশ আউট চার্জ ১০০ টাকায় ১ টাকা ৭০ পয়সা। আর ১,০০০ টাকায় ১৭ টাকা। এই চার্জ কম বেশি হতে পারে। আপনি যদি অনেক বেশি লেনদেন করতে পারেন তবে আপনার এই চার্জ কমিয়ে দেয়া হবে।
বিকাশ মার্চেন্ট কাকে বলে?
ব্যবসায়িক লেনদেনের জন্য বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহৃত হয়। কাস্টমারদের কাছ থেকে পেমেন্ট গ্রহণ করতে মুলত বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করা হয়।
বিকাশ এর ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থার একটি অংশ হচ্ছে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট। এর ফলে ক্রেতারা বিকাশ দিয়ে খুব সহজে তাদের পছন্দের দোকানে পেমেন্ট করতে পারে। তাই সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উচিত একটি মার্চেন্ট একাউন্ট খোলা।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা কি?
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের লেনদেনের পরিমাণে কোন নির্দিষ্ট লিমিট নেই। সর্বনিম্ন এক টাকা থেকে সর্বোচ্চ যে কোন পরিমাণ লেনদেন করতে পারবেন।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে?
বিকাশ মাচেন্ট একাউন্ট খুলতে হলে আপনার নিম্নলিখিত ডকুমেন্টস গুলো থাকতে হবে।
- একটি মোবাইল নম্বর যেটি দিয়ে কোনো বিকাশ একাউন্ট খোলা হয় নি।
- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র / ড্রাইভিং লাইসেন্স/ পাসপোর্ট
- ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স
- টিন সার্টিফিকেট (যদি থাকে)
- সচল একটি ব্যাংক একাউন্ট
- মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য অনুমতি পত্র (আবশ্যিক নয়)
বিকাশ কাস্টমার কেয়ার থেকে মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
অনলাইনেই মার্চেন্ট একাউন্ট খোলা যায়। এজন্য আপনাকে এই লিঙ্কে যেতে হবে। তবে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো আপনার উপজেলা বা জেলায় থাকা বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলা। আপনি যদি তাদের কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে একটি মার্চেন্ট একাউন্ট খুলে দেওয়ার জন্য আবেদন করেন তাহলে তারা আপনাকে এই একাউন্ট করার ব্যাপারে যথেষ্ট সহযোগিতা করবে। এবং খুব দ্রুত কাজ শেষ হয়ে যাবে। তবে কাস্টমার কেয়ারে যাওয়ার আগে নিশ্চিত করুন যে আপনার কাছে সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আছে কিনা।